আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজকে আামি যে টিউনাটি করতে
যাচ্ছি, সেটা খুবই গুরুত্বপূণ। হোস্টিং ও ডোমেইন কেনার আগে যেসব বিষয়ের
দিকে সবসময় লক্ষ্য রখতে হয় ? তাই নিয়ে আজ কথা বলবো।
বর্তমানে, আমাদের তরুন প্রজন্মরা ওয়েবসাইট তৈরী থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট ডিজাইন, টেমপ্লেট তৈরী সহ এর বিভিন্ন শাখায় কাজ করছে।এছাড়াও ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ওয়েবসাইট তৈরী ও ব্যবহার করতে হয়।এসব কিছু করার জন্য দরকার হয় ভালোমানের হোস্টিং ও ডোমেইন। এখন বর্তমানে, বাংলাদেশে অহরহ হোস্টিং প্রোভাইডার গড়ে উঠেছে। কেউ জেনে শুনে এ ব্যবসা সর্ম্পকে ধারণা নিয়ে ব্যবসা করছেন, আবার অনেকে না জেনেই। এগুলোর মধ্যে সবাই ভালো মানের সার্ভিস প্রদান করে না, কেউ কেউ নিম্ন মানের হোস্টিং দিয়ে খাকে, কারো কারো কাস্টোমার সার্ভিস ভালো না, আবার হোস্টিং ব্রিক্রি করার পর কাস্টোমারদের সার্পোট দেয় না। এমন অনেক সম্যসার সম্মুখীন হতে হয়। তাহলে আসুন জেনে নেই, হোস্টিং ও ডোমেইন কেনার আগে যেসব বিষয়ের দিকে সবসময় লক্ষ্য রখতে হয়।
হোস্টিং এর ক্ষেত্রে আপটাইম একটি খুবই গুরুত্বর্পূন বিষয়। হোস্টিং আপটাইম অনুযয়ী আপনার সাইট লাইভ থকবে। ৯৯.৯% আপটাইম দেখে আপিনি হোস্টিং নির্বাচন করবেন। অনেক কোম্পনী আপনাকে বলবে ৯৯.৯% আপটাইম। কিন্তু অপনি প্রকৃতপক্ষে সেটা পাবেন না। তাই হোস্টিং কেনার আগে আপনাকে হোস্টিং আপটাইম চেক করে নিতে হবে। এজন্য কোম্পানীর ইউজেস পলিসি পেজ দেখতে পারেন।
হোস্টিং এর ধরন:
আপনার কোন ধরনের হোস্টিং প্রয়োজন সে অনুযায়ী অর্ডার করুন। উইন্ডোজ এবং লিনাক্স হোস্টিং এর মধ্যে আপনার কোনটি দরকার জেনে নিন নেয়ার আগে।উইন্ডোজ থেকে লিনাক্স হোস্টিং সবাই ব্যবহার করে থাকে।
হোস্টিং কোম্পানীর অবস্থা:
হোস্টিং কেনার আগে তাদের প্রতিষ্ঠানের অবস্থা ও সার্ভিস নিয়ে জানার চেস্টা কররেন। তাদের লাইভ চ্যাট সার্পোট, ফোন ও স্কাইপে কথা বলুন। তাদের সার্ভিস ব্যবহার করে এমন কারও ফিডব্যক নিতে পারলে ভালো হয়। তাদের সার্ভারের অবস্থান জানুন। সকল কিছু বিবেচনা করে আপনার হোস্টিং প্যাকেজ অর্ডার করবেন।
ফিচারসমূহ:
হোস্টিং কেনে নেয়ার আগে তাদের হোস্টিং প্যাকেজে প্রদানকৃত ফিচারসমূহ জেনে নিন।অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার্ই আনলিমিটেড ফিচারসমূহ দেয় না। অনেক প্রোভাইডারই ৫, ১0, ১৫ টা এর বেশি এডঅন ডোমেইন, সাবডোমেইন, ইমেইল, MySQL দেয় না সেক্ষে আপনার প্রয়োজনের সাথে যদি মিল হলে তখন সেখান থেকে হোস্টিং ক্রয় করবেন। আর যদি আনলিমিটেড ফিচারসমূহ দেয় তাহলেতো সমস্যাই নাই।
সাপোর্ট:
হোস্টিং এর জন্য সাপোর্ট খুবই গুরুত্বপুণ বিষয়। আপনার হোস্টিং কেনার পর যে কোন প্রকার সমস্যা দেখা দিলে তাদের কাছ থেকে সাপোর্ট নিতে হবে। সাপোর্ট পেতে আপনাকে কয়েকদিন সময় লাগলে আপনি আপনার সাইটের লক্ষ লক্ষ ভিজিটর হারাবেন। আর আপনি রিসেলার হলে তো কথাই নাই। আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে সমস্যা জিজ্ঞাসা করবে কিন্তু আপনি কোন উত্তর দিতে পারবেন না। তাই কোন হোস্টিং প্রোভাইডার হোস্টিং কেনার আগে তাদের 24/7 লাইভ চ্যাট আছে কিনা, তারা স্কাইপ সার্পোট দেয় কিনা সেগুলো দেখে নিবেন।
মানি ব্যাক গ্যারান্টি:
হোস্টিং এর ক্ষেত্রে মানি ব্যক গ্যারান্টি একটি গুরুত্ববহ বিষয়। আনেক প্রোভাইডারই ৩০ দিন মানি ব্যাক গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। এটা দেখে নিবেন। অনেকে প্রোভাইডার্ মানি ব্যাক গ্যারান্টির কথা বললেও, কথায় ও কাজে মিল খুজে পাওয়া যায় না। সেটা অনেক প্রোভাইডার ইউজারকারী থেকে শোনা।
• আপনি হোস্টিং পরিবতন করার জন্য, নেমসার্ভার আপনি নিজে যখন খুশি পরিবতন করতে পারবেন নাকি ?
• ডোমেইন এর সাথে DNS MANGAEMENT, EMAIL FORWARDING, ID PROTECTION এসব এডঅন দিবে নাকি।
• ডোমেইনটা আপনি যে হোস্টিং প্রোভাইডার্ই থেকে হোস্টিং নিয়েছেন সেখান থেকে নিবেন।তাতে আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং সার্ভিস একই সাথে পাবেন।
• বাংলাদেশি প্রোভাইডার কাছ থেকে ডোমেইন নেয়া ভালো, কারন আপনি বিদেশি কোম্পানীর চেয়ে ভালো সার্ভিস পাবেন এরকম অনেক প্রতিষ্ঠানই এখন বাংলাদেশে আছে। তাছাড়া বিদেশি কোম্পানীর কাছে ডোমেইন নিতে আপনাকে ডলারে পেমেন্ট পরিশোধ করতে হবে। যেখানে বাংলাদেশি প্রভাইডারের কাছ থেকে নিলে আপনি টাকায় পেমেন্ট করতে পারবেন।
• লোভনীয় অফারে ডোমেইন কিনতে হলে আগে ভালে করে অফার সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা নিন।
আজ এই পযন্ত থাক, সামনে আরও কিছু নিয়ে লিখব। সবাই ভা
বর্তমানে, আমাদের তরুন প্রজন্মরা ওয়েবসাইট তৈরী থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট ডিজাইন, টেমপ্লেট তৈরী সহ এর বিভিন্ন শাখায় কাজ করছে।এছাড়াও ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ওয়েবসাইট তৈরী ও ব্যবহার করতে হয়।এসব কিছু করার জন্য দরকার হয় ভালোমানের হোস্টিং ও ডোমেইন। এখন বর্তমানে, বাংলাদেশে অহরহ হোস্টিং প্রোভাইডার গড়ে উঠেছে। কেউ জেনে শুনে এ ব্যবসা সর্ম্পকে ধারণা নিয়ে ব্যবসা করছেন, আবার অনেকে না জেনেই। এগুলোর মধ্যে সবাই ভালো মানের সার্ভিস প্রদান করে না, কেউ কেউ নিম্ন মানের হোস্টিং দিয়ে খাকে, কারো কারো কাস্টোমার সার্ভিস ভালো না, আবার হোস্টিং ব্রিক্রি করার পর কাস্টোমারদের সার্পোট দেয় না। এমন অনেক সম্যসার সম্মুখীন হতে হয়। তাহলে আসুন জেনে নেই, হোস্টিং ও ডোমেইন কেনার আগে যেসব বিষয়ের দিকে সবসময় লক্ষ্য রখতে হয়।
হোস্টিং কেনার আগে যেসব বিষয় লক্ষ্য রাখবেন:
কোন
সাইট হোস্ট বা্ পরিচালনা করার জন্য ভালোমানের হোস্টিং খু্বই দরকার। যদি
মনে করেন যেকোন হোস্টিং নিলেই হবে, সেটা মনে করাটাই বড় ভূল আপনার
জন্য্।হোস্টিং বিভিন্ন মানের হয়ে থাকে, সেটা হয়ত অনেকে জানে আবার কেউই জানে
না।তাই হোস্টিং কেনার আগে আপনাকে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই লক্ষ্য করতে হবে -
হোস্টিং স্পেস :
আপনি
আপনার সাইট এর জন্য কি পরিমান স্পেস/ জায়গা লাগবে সেটা নিভর্ করবে আপনি কত
দিন এই ওয়েবসাইট টি পরিচালনা করবেন, তারপর চিন্তা করবেন আপনার সাইট
ব্যবহারকারীর উপর। হোস্টিং স্পেস বিভিন্ন মানের হয়, HDS SPACE, PURE SSD
SPACE, SSD CATCHED এরকম মানের। এসব মানের মধ্যে PURE SSD SPACE সবচেয়ে
দ্রুত গতির ও মানসম্পন্ন। HDS SPACE এর চেয়ে PURE SSD SPACE ৫০x দ্রুত
গতিসম্পন্ন। এতে আপনার সাইট লোড নিতে সময় লাগবে অনেক কম। SSD CATCHED
হোস্টিং স্পেস হলো HDS+SSD MIXED। PURE SSD SPACE অনেক ধরন মানের হয় যেমন
RAID 6, RAID 10। RAID 10 PURE SSD এ ভালো এগুলোর মধ্যে। তাই হোস্টিং কেনার
আগে আপনাকে এ বিষয়গুলো অবশ্যই দেখতে হবে।
ব্যন্ডউইথ :
ব্যন্ডউইথ
হলো আপনার ওয়েবসাইটে যত নপরিমান ভিজিটর আসবে তার উপর ব্যন্ডউইথ খরচ হবে।
পার ভিজিটর এবং যত পেইজ ভিউ করবে সে অনুযায়ী ব্যন্ডউইথ খরচ হতে
থাকবে।ব্যন্ডউইথ প্রিমিয়াম ও হয়ে থাকে আবার নরমা্ল হয়। সেজন্য নরমাল
ব্যন্ডউইথ খরচ কমানো জন্য অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার তাদের সার্ভারে
ক্লাউডফ্লেয়ার ব্যবহার করে, তাদের ইউজারদের ব্যন্ডউইথ কম খরচ হ্ওয়ার জন্য
কিন্তু অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার সার্ভারে ফ্রি ক্লাউডফ্লেয়ার ব্যবহার
করে।সেটা হয়ত আমরা জনিই না্। ক্লাউডফ্লেয়ার হোস্টিং প্রোভাইডার সার্ভারে
ব্যবহার করা ভালো।প্রিমিয়াম ব্যন্ডউইথ দ্বারা সহজেই ইউজারদের ব্যন্ডউইথ কম
খরচ হয়। এটা নরমাল ব্যন্ডউইথ থেকে ভালো।
আর একটা কথা বলে রাথা ভালো, অনেক ইউজারা আনলিমিটেড স্পেস ও ব্যন্ডউইথ চাই। আপনি যে পিসি তে বসে আমার লেখাটা পরছেন সে পিসিটার কি ডিস্ক স্পেস কি আনলিমিটেড ? কখনই আনলিমিটেড না। পৃথিবীতে যত সার্ভার (ডাটা সেন্টার) আছে, তার সবগুলোর ডিস্ক স্পেস এর লিমিট আছে। তবে অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার আছে, যারা অনেক শর্ত ও কন্ডিশন দিয়ে ডিস্ক স্পেস ব্যবহার এর ক্ষেত্রে যা,(terms & condition) পেজ থাকে, যা আমরা কেউই পড়ি না । পরে সে অনুযায়ী ডিস্ক স্পেস ব্যবহার না করলে তারা সাসপেন্ড করে দেয়। তাই আপনি যতটুকু স্পেস ও ব্যন্ডউইথ কিনবেন ততটুকু ব্যবহার করবেন। পৃথিবীতে সব কিছুরই একটা লিমিট আছে। আপনার কাছে আনলিমিটেড হবে সেটাই যেটার লিমিট আপনি ক্রস করতে পাবেন না।হোস্টিং আপটাইম:
হোস্টিং এর ক্ষেত্রে আপটাইম একটি খুবই গুরুত্বর্পূন বিষয়। হোস্টিং আপটাইম অনুযয়ী আপনার সাইট লাইভ থকবে। ৯৯.৯% আপটাইম দেখে আপিনি হোস্টিং নির্বাচন করবেন। অনেক কোম্পনী আপনাকে বলবে ৯৯.৯% আপটাইম। কিন্তু অপনি প্রকৃতপক্ষে সেটা পাবেন না। তাই হোস্টিং কেনার আগে আপনাকে হোস্টিং আপটাইম চেক করে নিতে হবে। এজন্য কোম্পানীর ইউজেস পলিসি পেজ দেখতে পারেন।
হোস্টিং এর ধরন:
আপনার কোন ধরনের হোস্টিং প্রয়োজন সে অনুযায়ী অর্ডার করুন। উইন্ডোজ এবং লিনাক্স হোস্টিং এর মধ্যে আপনার কোনটি দরকার জেনে নিন নেয়ার আগে।উইন্ডোজ থেকে লিনাক্স হোস্টিং সবাই ব্যবহার করে থাকে।
হোস্টিং কোম্পানীর অবস্থা:
হোস্টিং কেনার আগে তাদের প্রতিষ্ঠানের অবস্থা ও সার্ভিস নিয়ে জানার চেস্টা কররেন। তাদের লাইভ চ্যাট সার্পোট, ফোন ও স্কাইপে কথা বলুন। তাদের সার্ভিস ব্যবহার করে এমন কারও ফিডব্যক নিতে পারলে ভালো হয়। তাদের সার্ভারের অবস্থান জানুন। সকল কিছু বিবেচনা করে আপনার হোস্টিং প্যাকেজ অর্ডার করবেন।
ফিচারসমূহ:
হোস্টিং কেনে নেয়ার আগে তাদের হোস্টিং প্যাকেজে প্রদানকৃত ফিচারসমূহ জেনে নিন।অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার্ই আনলিমিটেড ফিচারসমূহ দেয় না। অনেক প্রোভাইডারই ৫, ১0, ১৫ টা এর বেশি এডঅন ডোমেইন, সাবডোমেইন, ইমেইল, MySQL দেয় না সেক্ষে আপনার প্রয়োজনের সাথে যদি মিল হলে তখন সেখান থেকে হোস্টিং ক্রয় করবেন। আর যদি আনলিমিটেড ফিচারসমূহ দেয় তাহলেতো সমস্যাই নাই।
সাপোর্ট:
হোস্টিং এর জন্য সাপোর্ট খুবই গুরুত্বপুণ বিষয়। আপনার হোস্টিং কেনার পর যে কোন প্রকার সমস্যা দেখা দিলে তাদের কাছ থেকে সাপোর্ট নিতে হবে। সাপোর্ট পেতে আপনাকে কয়েকদিন সময় লাগলে আপনি আপনার সাইটের লক্ষ লক্ষ ভিজিটর হারাবেন। আর আপনি রিসেলার হলে তো কথাই নাই। আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে সমস্যা জিজ্ঞাসা করবে কিন্তু আপনি কোন উত্তর দিতে পারবেন না। তাই কোন হোস্টিং প্রোভাইডার হোস্টিং কেনার আগে তাদের 24/7 লাইভ চ্যাট আছে কিনা, তারা স্কাইপ সার্পোট দেয় কিনা সেগুলো দেখে নিবেন।
মানি ব্যাক গ্যারান্টি:
হোস্টিং এর ক্ষেত্রে মানি ব্যক গ্যারান্টি একটি গুরুত্ববহ বিষয়। আনেক প্রোভাইডারই ৩০ দিন মানি ব্যাক গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। এটা দেখে নিবেন। অনেকে প্রোভাইডার্ মানি ব্যাক গ্যারান্টির কথা বললেও, কথায় ও কাজে মিল খুজে পাওয়া যায় না। সেটা অনেক প্রোভাইডার ইউজারকারী থেকে শোনা।
ডোমেইন কেনার আগে যেসব বিষয় লক্ষ্য রাখবেন:
ডোমেইন ক্রয় করার আগে প্রোভাইডার্ গুলোর কাছে যেগুলো জানতেই চাইবেন :
• আপনি আপনার ক্রয়কৃত ডোমেইন এর কন্ট্রোল প্যানেল দিবে কিনা।• আপনি হোস্টিং পরিবতন করার জন্য, নেমসার্ভার আপনি নিজে যখন খুশি পরিবতন করতে পারবেন নাকি ?
• ডোমেইন এর সাথে DNS MANGAEMENT, EMAIL FORWARDING, ID PROTECTION এসব এডঅন দিবে নাকি।
• ডোমেইনটা আপনি যে হোস্টিং প্রোভাইডার্ই থেকে হোস্টিং নিয়েছেন সেখান থেকে নিবেন।তাতে আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং সার্ভিস একই সাথে পাবেন।
• বাংলাদেশি প্রোভাইডার কাছ থেকে ডোমেইন নেয়া ভালো, কারন আপনি বিদেশি কোম্পানীর চেয়ে ভালো সার্ভিস পাবেন এরকম অনেক প্রতিষ্ঠানই এখন বাংলাদেশে আছে। তাছাড়া বিদেশি কোম্পানীর কাছে ডোমেইন নিতে আপনাকে ডলারে পেমেন্ট পরিশোধ করতে হবে। যেখানে বাংলাদেশি প্রভাইডারের কাছ থেকে নিলে আপনি টাকায় পেমেন্ট করতে পারবেন।
• লোভনীয় অফারে ডোমেইন কিনতে হলে আগে ভালে করে অফার সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা নিন।
আজ এই পযন্ত থাক, সামনে আরও কিছু নিয়ে লিখব। সবাই ভা